শুক্রবার, ৯ অক্টোবর, ২০০৯

পি এইচপির উপর অনলাইন বাংলা বই

পি এইচপির উপর অনলাইন বাংলা বই: "


নিচে অধ্যায়ভিত্তিক আকারে কতগুলো লিঙ্ক দেওয়া হল। এগুলোকে পিএইচপি্র অনলাইন বাংলা বই হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।


অধ্যায়- ১ : পিএইচপির ইতিহাস

অধ্যায়- ২ : ইনস্টলেশন

অধ্যায়- ৩ : বেসিক পিএইচপি

অধ্যায়- ৪ : অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড পিএইচপি

অধ্যায়- ৫ : স্ট্রিং

অধ্যায়- ৬ : অ্যারে লাইব্রেরী ফাংশনস

অধ্যায়- ৭ : রেগুলার এক্সপ্রেশন

অধ্যায়- ৮ : সিকিউরিটি

অধ্যায়- ৯ : সকেট প্রোগ্রামিং

অধ্যায়- ১০ : জিডি লাইব্রেরী এবং ইমেজম্যাজিক

অধ্যায়- ১১ : এক্সএমএল ম্যানিপুলেশন

অধ্যায়- ১২ : ফ্রেমওয়ার্ক (CakePHP)

অধ্যায়- ১৩ : Control Structure

অধ্যায়- ১৪ : পিএইচপি ও ডাটাবেইজ ইন্টিগ্রেশন



Posted in পিএইচপি, বাংলায় টেকনোলোজি, শিক্ষা, FREE BOOK DOWNLOAD
"

শিক্ষার্থীদের জন্য চমৎকার একটি ওয়েবসাইট

শিক্ষার্থীদের জন্য চমৎকার একটি ওয়েবসাইট: "


http://admission24.com/ সাইটটি শিক্ষার্থীদের জন্য বেশ কাজের একটা ওয়েবসাইট। এতে -



ইত্যাদি অনেক তথ্য পাওয়া যাবে বাংলায়। যেমন বিদেশে উচ্চশিক্ষা বিষয়ক কয়েকটি টপিক-


দেশ-বিদেশে ভর্তি ও পড়াশোনাঃ সিদ্ধান্ত নিন জেনেশুনে


১.রাশিয়াতে উচ্চশিক্ষা

২.নরওয়েতে উচ্চশিক্ষা

৩. যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষা

৪. যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা

৫. জার্মানিতে পড়াশোনা

৬.কানাডায় পড়াশোনা

নরওয়েতে উচ্চশিক্ষা

৮. অস্ট্রেলিয়ায় বৃত্তিঃ অস্ট্রেলিয়ান লিডারশিপ এওয়ার্ড স্কলারশিপ

৯. জাপানে বৃত্তিঃ ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থীদের জন্য

১০.ফ্রান্সে উচ্চশিক্ষা

১১.চীনে উচ্চশিক্ষা

১২.দক্ষিণ কোরিয়ায় উচ্চশিক্ষা

১৩. ফিনল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা

১৪.আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা

১৫.থাইল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা


এছাড়াও এইচএসসির পর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির তথ্য, এসএসসির পর বিভিন্ন কলেজে ভর্তির তথ্য অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা আছে সাইটটিতে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে সাইটটি বাংলায়। তাই, এটি পড়ে বুঝতে পারবেন না এরকম লোক পাওয়া কঠিন। আশা করি সাইটটি ভাল লাগবে আপনাদের।


Posted in তথ্য, বাংলায় টেকনোলোজি, শিক্ষা
"

"রেডিও আড্ডা" এর ২৪ ঘন্টা পরিক্ষামূলক সম্প্রচার

"রেডিও আড্ডা" এর ২৪ ঘন্টা পরিক্ষামূলক সম্প্রচার: "শুরু হলো 'রেডিও আড্ডা' এর ২৪ ঘন্টা পরিক্ষামূলক সম্প্রচার। দেশে অনেক গুলো অনলান রেডিও ভিরে যোগ হলো আরো্একটি অলাইন রেডিও 'রেডিও আড্ডা'[url]www.radioadda.net[/url] 'রেডিও আড্ডা' আমার তৈরি করা রেডিও অটোমেশন সফটওয়্যা ব্যবহার করছে। তাই আপনাদের সাথে ঠিকানা টি সেয়ার করলাম"

শিবির ক্যাডারদের নতুনভাবে জানুন,চিনুন !!

শিবির ক্যাডারদের নতুনভাবে জানুন,চিনুন !!: "শিবির ক্যাডারদের নতুনভাবে জানুন,চিনুন !!



গত ০৬ অক্টোবর (মঙ্গলবার), ২০০৯ আমারব্লগ-এ প্রকাশিত একটি পোষ্ট ।পোষ্টটি ছিল এমন







“নতুন সকাল” অক্টোবর সংখ্যা প্রকাশিত

________________________________________

লিখেছেন : মাই এস কিউ এল ০৬ অক্টোবর (মঙ্গলবার), ২০০৯ ১২:৫২ অপরাহ্ন

বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে আবারও প্রকাশিত হয়েছে 'নতুন সকাল'। এটি এর অক্টোবর সংখ্যা। লগইন করুন.

নতুন সকাল











এই নতুন সকালের সবাই সাবেক শিবির ক্যাডার । ইকবাল সাকী-টা কে ?? একসময়কার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কুখ্যাত শিবির ক্যাডার ???

এই ইকবাইল্যাই হলো এই পত্রিকার উপাদেষ্টা !!অতএব সাধু সাবধাণ !!!

"

সফল হিরোর বিগত সংগ্রাম

সফল হিরোর বিগত সংগ্রাম: "null

আপনি জানেন কি? ঋত্বিক রোশন একজন প্রতিবন্ধী। আমার কথা বিশ্বাস হচ্ছে না। না হবারই কথা। “কহোনা প্যায়ার হ্যা” দিয়ে মাত করে দেওয়া হিরো আবার প্রতিবন্ধী কিভাবে হয়। নিশ্চই ভাবছেন শর্মা মিঞা এখন শরাব পান করে করে ব্লগে লেখা শুরু করেছে। না জনাব, আমি মাতাল নই। আমি সত্যি কথাই বলছি।



ঋত্বিকের যখন ছয় বছর বয়স তখন থেকে শুরু হয় একটি সমস্যা- ঋত্বিক ঠিকমত কথা বলতে পারতেন না। তার কথা আটকে যেত। আমরা যেটিকে তোতলানো বলি। ‘প’, ‘ভ’, ‘এইচ’- এই ধরণের বর্ণযুক্ত শব্দে সব থেকে বেশি সমস্যা হত। আর আটকে গেলে সহসা কথা ফিরে আসতো না। এই কারণে ঋত্বিকের বাল্যকাল খুব বিড়ম্বনায় কেটেছে। পরিবার থেকে তো সাপোর্ট ছিল। কিন্তু সবকিছুর পরেও কখনও না কখনও সেই কমজোরি বড় হয়ে যায়। আর আমাদের সমাজই এমন যে- প্রতিবন্ধীদের নিয়ে মজা করা তো স্বাভাবিক মানুষদের স্বাভাবিক রঙ-ঢঙ। কলেজেও ঋত্বিক নিজের অক্ষমতার কারণে লাজুক ভাব নিয়ে চলতেন। ঋত্বিকের স্ত্রী সুজেনের সাথে প্রথম এক রেস্টুরেন্টে গিয়েও সমস্যা হয়েছিল ঋত্বিকের। খাবারে অর্ডার দিতে গিয়ে কথা আটকে যায়। তিনি বলতে পারছিলেন না। তখন সুজেন তা বুঝে নিয়ে অর্ডার দেন। এভাবেই শুরু তাদের পরস্পরকে বুঝে চলা। ঋত্বিকের যখন একুশ বছর বয়স তখন একদিন সকালে সৈকতে বেড়াতে গিয়ে দেখলেন কিছু বালক গুলতি দিয়ে খেলছে। প্রথম প্রথম না পারলে কয়েক দিন চেষ্টা করে শিখে ফেললেন। সেই শিখে ফেলাটাই তার কাছে অনুপ্রেরণা হয়ে আসলো যে- আমি এটা যখন শিখতে পেরেছি তখন কথা বলাও শিখতে পারব। তারপর থেকে শুরু। একটি বর্ণ নিয়ে বিভিন্ন উচ্চারণ অনুশীলন। এভাবে করতে করতে তার কথা বলায় উন্নতি শুরু হলো। এখনও এক ঘন্টা অনুশীলন করেন তিনি প্রতিদিন। ছায়াছবির সংলাপ বলার আগেও করতে হয়। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে কি বলবেন তা ঠিক করে নিতে হত। এখন বলতে গেলে স্বাভাবিক তিনি। কিন্তু তার প্রথম এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে ‘থ্যাংক ইউ দুবাই’ বলার জন্য তাকে অনেক স্ট্রাগল করতে হয়েছিল। ঘরের ভেতরে অনুশীলন করতে হয়েছিল লুকিয়ে কারণ ঘর সাউন্ডপ্রুফ ছিল না। কিছুক্ষণ অনুশীলনের পরে ফ্রি স্পেসে আবার চেষ্টা করতে তাকে ওয়াশরুমে যেতে হয়েছিল।



শুধু তাই নয়। ঋত্বিকের ছিল স্কোলিওসিস; তার স্পাইন সোজা ছিল না। তিনি নাচতে পারতেন না বা একশন দৃশ্যের মত কাজ করতে গেলে তার শরীর ব্যথা হয়ে বিছানায় পড়ে থাকতে হত। পৃথিবীর বড় বড় ডাক্তার বলেছিলেন তুমি নায়ক হতে পারবে না। কারণ তুমি নাচতে পারবে না। আর জোর করে করতে গেলে অচিরেই তুমি হুইল চেয়ারে বসবে। তারপরে তিনি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হোন যে- আমাকে করতেই হবে। আমি যদি মারা যাই তাতেও বাধা নেই তবে আমাকে দেখে যেতে হবে। এভাবেই ঋত্বিকের পথ চলা।



ভাবতে অবাক হচ্ছেন? যোদা-আকবরের মত ছায়াছবিতে কঠিন সব ফারসী শব্দের সংমিশ্রিত সংলাপ যিনি অনায়াসে করেছেন তার কি কোন সমস্যা থাকতে পারে? নাচের আলাদা এক স্টাইলের জন্য যিনি বলিউডে সেরা তার কি কোন অক্ষমতা থাকতে পারে? হ্যাঁ সমস্যা ছিল কিন্তু ঋত্বিক তা জয় করেছেন। আজকে হাজার হাজার মানুষের হৃদয়ে যিনি জায়গা করে নিয়েছেন। যার আগমনই ছিল কহোনা প্যায়ারের মত হিট ছায়াছবি দিয়ে। ‘কোই মিল গয়া’, ‘কৃশ’, ‘ধুম-২’, ‘যোদা-আকবর’ ইত্যাদি ছায়াছবির একজন সফল অভিনেতা ঋত্বিক।



ঋত্বিক এক স্মৃতির কথা বলছিলেন। তার বাবার মাথা কামানো ছিল। দূর থেকে জনতা ডাকছিল- হেই রাকেশ রোশন, টাকলু রোশন। ঋত্বিকের খুব রাগ হয়েছিল- তার বাবাকে নিয়ে লোক মজা করছে। পরে ভাবলেন- হ্যাঁ এটাই সত্যি। টাক হয়েছে তো কি হয়েছে। আমার পছন্দ হয়- আমি আমার বাবাকে এভাবেই ভালবাসি। ঋত্বিক মনে করেন- যে যেভাবে আছে সে সেভাবেই যেন নিজেকে নিয়ে সুখী হয়। এই সমস্যাগুলো না থাকলে হয়তো তিনি আজকের ঋত্বিক হতে পারতেন না।



সত্যিই- একজন কামিয়াব হিরোর সফলতার পেছনের কাহিনীতে কত সংগ্রাম জুড়ে আছে। জীবন কারও জন্য পুষ্প শয্যা হয়ে থাকে আর কাউকে কন্টক শয্যায় পুষ্প শয্যা বানাতে হয়।



আসুন- আমরা প্রতিজ্ঞা করি, কোন প্রতিবন্ধীকে নিয়ে হাসি-ঠাট্টা-তামাশা করবো না।





*সূত্রঃ তেরে মেরে বিচ মেঁ"

আমার খুব প্রিয় কিছু ক্রিয়েটিভ বিজ্ঞাপন চিত্র

আমার খুব প্রিয় কিছু ক্রিয়েটিভ বিজ্ঞাপন চিত্র: "আমার খুব প্রিয় কিছু ক্রিয়েটিভ বিজ্ঞাপন চিত্র দিলাম, আশা করি আপনাদের ও ভালো লাগবে।বিজ্ঞাপন গুলোর মেসেজ খুব সহজেই পাঠক মাত্রেরই নিকট ধরা দিবে বলে বিশ্বাস। তাই কোন প্রকার মন্তব্য বা বর্ণণা দানে বিরত থাকছি। উপভোগ করুণ-



























































"

এরকম খবর আরও শুনতে চাই

এরকম খবর আরও শুনতে চাই: "'রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যয়ে অতি সতর্ক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। ইউনেস্কো সম্মেলনে যোগ দিতে আগামীকাল সোমবার তিনি প্যারিস যাচ্ছেন। মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার ফ্রান্সে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ইউনেস্কো স্থায়ী প্রতিনিধি এনামুল কবিরের সঙ্গে ফোনালাপে নাহিদ তার জন্য যে কোন সাধারণ মানের একটি হোটেলে একটি সাধারণ কক্ষ বুকিং দিয়ে রাখার অনুরোধ করেছেন। তিনি রাষ্ট্রদূতকে বলেছেন, আমি গরিব দেশের জনগণের প্রতিনিধি। জনগণের টাকা আমার বিলাসিতায় ব্যয় করার জন্য নয়। কোন রকম রাত কাটিয়ে কাজ করতে পারলেই হয়। যত কম মূল্যে সম্ভব বিমানের টিকেট করতেও তিনি মন্ত্রণালয়ের সংশিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন। তিন সপ্তাহব্যাপী এই সম্মেলন শুরু হচ্ছে ৫ অক্টোবর, শেষ হবে ২৬ অক্টোবর। শিক্ষামন্ত্রী এক সপ্তাহ সেখানে অবস্থান করে ১২ অক্টোবর দেশে ফিরে আসবেন। ওইদিনই যাবেন শিক্ষা সচিব। মন্ত্রী জানিয়েছেন, এবার ইউনেস্কো বোর্ডের সদস্য পদের জন্য বাংলাদেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। সম্মেলনে যোগ দেয়ার পাশাপাশি এজন্য সদস্য দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে লবিং করবেন তিনি। সেখানকার রাষ্ট্রদূতও এ ব্যাপারে লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন। সূত্র জানায়, এর আগে মালয়েশিয়ায় কমনওয়েলথ শিক্ষামন্ত্রী সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন নুরুল ইসলাম নাহিদ। সেখানে গিয়ে তিনি দেখেন হোটেলে তার জন্য একটি ভিআইপি কক্ষ রাখা হয়েছে। তাৎক্ষণিক তিনি হোটেল কর্তৃপক্ষকে ডেকে ভিআইপি কক্ষটি পরিবর্তন করে একটি সাধারণ কক্ষ নিয়েছিলেন। জার্মানি সফরকালেও হোটেলের সাধারণ কক্ষে থেকেছেন তিনি। নুরুল ইসলাম নাহিদ মন্ত্রী হিসেবে বিদেশ সফরকালে কখনও পিএস কিংবা এপিএসকে সঙ্গে নেননি। ঢাকার বাইরে সফরকালে তিনি সবসময় একটি গাড়ি নিয়ে যান। সফরসঙ্গী পিএস, এপিএসকে আলাদা গাড়ি ব্যবহার করতে দেন না। তার বক্তব্য, প্রয়োজন ছাড়া কেন রাষ্ট্রীয় অর্থে জ্বালানি ব্যয় হবে। যেখানে একটা গাড়িতে যাওয়া যায়, সেখানে কেন একাধিক গাড়ি নিতে হবে। নির্বাচনী এলাকায়ও তিনি খুবই সাধারণভাবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে থাকেন।'"

উইন্ডোজ এক্সপি জেনুইন করার সঠিক নিয়ম জানতে চাই (জরুরি পোস্ট)

উইন্ডোজ এক্সপি জেনুইন করার সঠিক নিয়ম জানতে চাই (জরুরি পোস্ট): "ব্লগার নক্ষত্র তার একটি পোস্ট-এ এক্সপি জেনুইন করা নিয়ে জানুয়ারিতে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। কিন্তু, তিনি যে বর্ণনা এবং ফাইল ডাউনলোড-এর যে লিংক দিয়েছিলেন, তা কাজ করছে না।



আমি নিজে বেশ কিছু ঘাটাঘাটি করে ফাইলটি নামিয়েছি। কিন্তু, সেগুলো rar ফাইল বিধায় তা যখন Extract করতে যাই, তখন পাসওয়ার্ড চায়।



কেউ যদি এই সমস্যার সঠিক সমাধাণ দিতেন, তাহলে আমার মতো অনেক সাধারণ ব্যবহারকারীর অনেক অনেক উপকার হতো। আমাদের তো আর এতো টাকা দিয়ে আসল এক্সপি কেনার সামর্থ নেই। তাই, Patch File-ই ভরসা।



একটু আগে যে ফাইলটা নামিয়েছি, সেটা খুলতে পেরেছি। কিন্তু, কিভাবে কি করবো জানি না।"

ইন্টারেনেটের মাধ্যমে টাকা আয়

ইন্টারেনেটের মাধ্যমে টাকা আয়: "রেফারেল প্রোগ্রামের আওতায় 'ইন্টারেনেটের মাধ্যমে টাকা আয়'

প্রতি ক্লিকে $০.১০ (ইউএস ডলার)

মোট ১০ টি লিংকে ক্লিক করার জন্য $১.০০ প্রদান করা হবে ।



যারা ইন্টারেনেটের মাধ্যমে টাকা আয় করতে চান তাদের জন্য এখানে ধাপে ধাপে বিষয়টিকে যতটুকু পেরেছি সহজ ভাবে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি । চলুন শুরু করি :



ধাপঃ ০১

প্রথমেই নিচের লিংকটিতে ক্লিক করুন,

https://www.alertpay.com/?p56KPKqQck1nDB3va74%2fKg%3d%3d

Alert Pay সাইটটি লোড না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। সাইটটি লোড হওয়ার পর ডান পাশের Sign Up লেখা বাটনটিতে ক্লিক করুন। নতুন একটি পেইজ ওপেন হবে। এখানে :



[গুরুর (গরুর না) আদেশ: একটি সাদা কাগজে রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত গুরুত্বরপূর্ন

তখ্যগুলো লিখে রাখতে ভুলবেন্ না।]



1. Choose your country বক্সটি থেকে Bangladesh সিলেক্ট করুন।

2. Choose your account type থেকে Personal Starter অথবা Personal Pro সিলেক্ট করুন।



তারপর পেইজটির নিচের অংশে ডান পাশে Next বাটনটিতে ক্লিক

করে পরবর্তী পেইজটির জন্য অপেক্ষা করুন।

নতুন পেইজটি পুরোপুরি ওপেন হওয়ার পর Contact Information

নামে একটি Registration Form দেখতে পাবেন।

Registration Form টি প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে পুরণ করুন।



First Name: এখানে আপনার নামের প্রথম অংশ লেখুন।

Last Name: এখানে আপনার নামের শেষ অংশ লেখুন।

Address Line 1: এখানে আপনার ঠিকানা লেখুন।

Address Line (Optional) 2: প্রয়োজন নাই।

City / Town: আপনার শহরের নাম লেখুন।

Country: এখানে আপনার দেশের নাম (Bangladesh) লেখুন।

Region: এখানে লেখুন দক্ষিন এশিয়া (South Asia).

Postal Code: এখানে পোস্টকোড লেখুন।

Country Of Citizenship: Bangladesh সিলেক্ট করুন।

Home Phone: এখানে বাসার ফোন নাম্বার লেখুন।

Work Phone (Optional): প্রয়োজন নাই। Ext: প্রয়োজন নাই।

Mobile Phone (Optional): প্রয়োজন নাই।

Occupation: আপনার পেশা কী সেটা সিলেক্ট করুন।

Date Of Birth: আপনার জন্ম তারিখ সিলেক্ট করুন।



এরপর পেইজটির নিচের অংশে ডান পাশে Next বাটনটিতে ক্লিক

করে পরবর্তী পেইজটির জন্য অপেক্ষা করুন।

নতুন পেইজটি পুরোপুরি ওপেন হওয়ার পর AlertPay Account Login

নামে একটি Form দেখতে পাবেন।

Form টি প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে পুরণ করুন।



AlertPay Account Log in:

Email Address: এখানে ইমেইল এড্রেস লেখুন।

Re-enter Email Address: এখানে পুনরায় ইমেইল এড্রেসটি লেখুন।

Password: এখানে নূন্যতম ৬ অক্ষরের একটি পাসওয়ার্ড লেখুন।

Re-enter Password: পুনরায় নূন্যতম ৬ অক্ষরের পাসওয়ার্ডটি লেখুন।

Transaction PIN: ৪ থেকে ৮ অক্ষরের যে কোন একটি নাম্বার লেখুন।

Re-enter transaction PIN: পুনরায় ৪ থেকে ৮ অক্ষরের নাম্বারটি লেখুন।



Password Recovery:

Security Question #1: তীর চিহ্নটিতে ক্লিক করে একটি প্রশ্ন সিলেক্ট করুন।

Answer #1: এখানে প্র্রশ্নটির উত্তর লেখুন।

Security Question #2: তীর চিহ্নটিতে ক্লিক করে একটি প্রশ্ন সিলেক্ট করুন।

Answer #2: এখানে প্র্রশ্নটির উত্তর লেখুন।



Third Party Information:

এখানে No এর পাশে ছোট গোল ঘরটিতে (রেডিও বাটন) ক্লিক করুন।



Word Verification:

এই অংশে বড় বড় যে অক্ষরগুলো দেখতে পাবেন সেগুলোকে ঠিক সেইভাবেই নিচের বক্সটিতে লেখুন।



User Agreement:

I agree to AlertPay's User Agreement এর পাশে ছোট চারকোনা বক্সটিতে ক্লিক করুন।



এখন পেইজটির নিচের অংশে ডান পাশে REGISTER বাটনটিতে ক্লিক

করে পরবর্তী পেইজটির জন্য অপেক্ষা করুন।

নতুন পেইজটি পুরোপুরি ওপেন হওয়ার পর নিচের মত কিছু লেখা দেখতে পাবেন:



Referred By: এখানে রেফারকারীর নাম থাকেব।



Validate Email

A) Check your email

We have sent an email to mariyana420@yahoo.com



B) Click on the Validation Link

In the email, click on the validation link or copy and paste the link into your browser.



Didn't receive a validation email? Click here and we will send you another one!.

Earn money ! by Referral program.



এখন আপনি আপনার ইমেইল একাউন্টটিতে লগ ইন করে ইনবক্সটি চেক করুন। লক্ষ্য করুন ALERTPAY: Validate Your Email শিরোনামে একটি Message দেখা যাচ্ছে। Message টি ওপেন করুন। আপনাকে সম্বোধন করে নিচের মত কিছু লেখা থাকবে:



Dear অমুক/তমুক,

You have 1 step remaining to complete your registration. Please click on the following link or Copy and Paste in your browser to validate your e-mail address:



উপরের লেখাগুলোর পরেই একটি হালকা নিল Validation link থাকেব, সেটার উপরে ক্লিক করুন। নিচের মত তথ্য নিয়ে নতুন একটি পেইজ ওপেন হবে:



Email Validation

Email এখানে আপনার ইমেইল এড্রেসটি থাকবে।

Password এখানে এই সাইটির জন্য দেয়া পাসওয়ার্ডটি লেখুন।



অতপর পেইজিটর ডান পাশে মাঝামাঝিতে অবস্থিত LOG IN বাটনটিতে ক্লিক

করে আপনার একাউন্টে ঢুকুন।



অনেক কষ্ট হলো, তাই না?

আপনি অনেক কষ্ট করে ALERT PAY তে সফলতার সাথে একটি একাউন্ট করেত সমর্থ হয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে, এতক্ষন 'ধাপঃ ০১' এর সাথে জোঁক বা বকের মত লেগে থাকার জন্য।

[বাথরুমে যাওয়ার প্রয়োজন আছে কি..!?]



{বি.দ্র: ALERT PAY সাইটিকে আমরা একটি ব্যাংকের সাথে সাদৃশ্য

করতে পারি। অর্থাৎ, ব্যাংক একাউন্টে যেমন আমরা টাকা জমা রাখা বা তুলেত

পারি, ALERT PAY তে একাউন্ট মানে ঠিক ঐ কাজগুলোই করার সুযোগ

গ্রহন করা।}





এখন আমরা VIRTUAL শ্রমিক, কামলা বা Labor হতে যাচ্ছি।



ধাপঃ ০২

এখন খাতায় নাম তুলতে হবে। নিচের নিল লিংকটিতে ক্লিক করে অপেক্ষা করুন।

http://bestbux.info/?r=saif1983



নতুন একটি পেইজ আসবে যার বাম পাশে নিচের তথ্যগুলো থাকবে:

Surf Ads

Register

Log in

FAQ

Advertise

Contact



Register লেখাটিতে ক্লিক করুন। Registration Form সহ আরও

একটি পেইজ আসবে। নিচের নির্দেশ অনুয়ায়ী Registration Form টি পুরন

করুন:



All Fields Are Required



User name: এখানে আপনার একটি নাম লেখুন। (যেমন: saif1983)

Password: এখানে একটি পাসওয়ার্ড লেখুন।

Confirm Pass: এখানে একটি পাসওয়ার্ডটি পুনরায় লেখুন।

Email Address: এখানে ইমেইল এড্রেস লেখুন। (চাইলে সবগুলো ইমেইল এড্রেস একই

লিখতে পারেন।)

Confirm Email: এখানে পুনরায় ইমেইল এড্রেসটি লেখুন।

Alertpay E-mail: এখানে অবশ্যই Alertpay তে যে ইমেইল এড্রেসটি দিয়েছেন

সেটি লেখুন।

Country: এই বক্সটিতে ক্লিক করে আমাদের দেশের কাছাকাছি কোন দেশের নাম

সিলেক্ট করুন। (যেমন: INDIA)

Referrer: saif1983 [প্রথম বারের মত আপনি আমাকে Referrer হিসেবে উল্লেখ

করবেন বক্সটিতে আমার Referrer আইডিটি: saif1983

লিখে দিয়ে।(মনে মনে আমার তরফ থেকে একটি ধন্যবাদ গ্রহন

করবেন) যখন আপনার রেফারেন্সে কেউ এই BESTBUX

সাইটে একাউন্ট করবে তখন আপিন তাকে আপনার

Referrer আইডিটি Referrer হিসেবে দিতে বলবেন। যেহেতু

এটি Referrer প্রোগ্রাম তাই আপনার ব্যালেন্সটিও স্বাস্থ্যবান

হবে। আমার মত আপনিও সর্বোচ্চ ২০টি References

হতে পারবেন।]



Terms of Service: এই বক্সে কোন কিছু করার প্রয়োজন নেই।

Security code: বক্সটির পাশে যে নাম্বারগুলো থাকবে সেগুলো বক্সটিতে লেখুন।

তারপর Register লেখা বাটনটিতে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন। ইমেইল একাউন্টটিতে লগ ইন করে ইনবক্সটি চেক করে দেখুন কোন Message এসেছে কিনা। এসে থাকলে Validation Link টিতে ক্লিক করে কনফারমেশন প্রক্রিয়া শেষ করুন।



Haa... আপনার কষ্টের দিন শেষ। এখন US $$DOLLAR$$

পকেটে পুরার সময় এসেছে।



http://bestbux.info/?r=saif1983 লিংকটিতে ক্লিক করে সাইটিতে Log In করুন। সফলভাবে Log In করার পর বাম পাশর মেনু গুলো থেকে Surf Ads এ ক্লিক করুন-

Surf Ads

Stats

History

Profile

Convert

Withdraw

Purchase

Upgrade

FAQ

Advertise

Contact

Log out





নতুন যে পেইজটি আসবে তথ্য বা ১০টি লিংক নিয়ে তা অনেকটা দেখতে নিচের মত।

Arts & Entertainment Members Outside Total



New Way To Earn Money 4987 4018 500605



Premium Membership for + 5 free referrals now only $30

3237 1753 325140



Instant Paypal Commission 1843 1118 185941



Business & Money Members Outside Total



Forex MegaDroid 448526 1877 4503



Forex Executor 182566 723 1889



Make Money Online NOW 1765 868 177343



Computers & Internet Members Outside Total

Casino Online 170062 774 1736



Health & Recreation Members Outside Total

Mystery Science Theater 3000 Treatment for Hit Movies!

2602 1113 270415



Shopping & Spending Members Outside Total



Travel & Accommodation Members Outside Total



Charity & Nonprofit Members Outside Total

Other Members Outside Total





সাবধান এখনই ক্লিক করতে যেয়েন না। আগে ভাল করে বুঝুন। মাউস পয়েন্টারটিকে একবার সাবধানে লিংকগুলোর উপর দিয়ে ঘুরিয়ে নিয়ে আসুন। দেখবেন যে লিংক গুলো কীভাবে জ্বল জ্বল করে। এই লিংক গুলোই কিন্তু টাকা বা $$DOLLAR$$ প্রসব করবে।



তাই প্রথমে একটা লিংকে (যেমন: New Way To Earn Money

4987 4018 500605 ) ক্লিক করুন। একটা নতুন পেইজে লিংকটি ওপেন

হবে। পেইজটির উপরের অংশে খেয়াল করে দেখুন আপনাকে কিছুক্ষন অপেক্ষা করতে বলা

হচ্ছে। হ্যাঁ, অবশ্যই আপিন নূন্যতম ২০ সেকেন্ড অপেক্ষা করবেন। পেইজটির উপরের অংশে

বাম কোণায় ২০...১৯...১৮...১৭...১৬...১৫... এরকম Counting শুরু হয়ে ...০ তে

গিয়ে শেষ হবে, এবং Done লেখা উঠবে। তার পাশেই একটা সবুজ টিক চিহ্ন দেখা

যাবে। এবার এই সবুজ টিক চিহ্ন দেয়া পেইজটি ক্লোজ করে দিন।

সুখবর আছে...!!! এই মাত্র আপনার একাউন্টে $০.১০ জমা হয়েছে। মাথা ঠান্ডা রাখুন। বাকী লিংক গুলোও ঠিক একই প্রক্রিয়ায় visit করে নির্দষ্ট সমযের পর পর close করুন। এইভাবে সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন, এবং শেষ হয়ে গেলে মুল পেইজে এসে Stats এ ক্লিক করে আপনার একাউন্টটি চেক করুন-

Surf Ads

Stats

History

Profile

Convert

Withdraw

Purchase

Upgrade

FAQ

Advertise

Contact

Log out



সতর্কতাবাণী: একটি কম্পিউটার থেকে একটিই মাত্র একাউন্ট করা যাবে, এবং প্রতি

২৪ঘন্টায় মাত্র একবারই টাকা আয় করা যাবে। সাবধান থাকুন যেন এই দুইটি নিয়মের

যেন ব্যতীক্রম না হয়, অন্যথায় একাউন্টটি বন্দ্ধ করে দেয়া হবে।



আপনার আয় বাড়াতে হলে অন্যেদরকে আপনার Reference-এ একাউন্ট করান। আপনি দৈনিক আপনার $১.০০ সহ বাকী ২০টি Reference এর জন্য $২০.০০ বোনাস পাবেনন। তাহলে সর্বমোট দাড়ালো - $১.০০+$২০.০০ = $২১.০০ (প্রতিদিন) x ৩০দিন

= $৬৩০.০০ (প্রতিমাস)



প্রতিদিন আর আপনাকে আজকের মত ঝামেলা করতে হবে না। এর পর থেকে আপনি

প্রত্যেকিদন গড়ে ১০ মিনিট সময় ব্যয় করেবন।

উপকৃত হলে অবশ্যই একটি মন্তব্য করবেন, এবং এ বিষয়ে যত জনকে সম্ভব জানাবেন।

'ভাল থাকুন, এবং সমৃদ্ধ হোন'





কাল... বিস্তারিত লিখবো।





প্রয়োজনীয় লিংকগুলো:

http://www.alertpay.com/?p56KPKqQck1nDB3va74%2fKg%3d%3d

http://bestbux.info/?r=saif1983



Referrer: saif1983

Contact: mariyana420@yahoo.com



For English details please do not forget to visit this site bellow:

http://sites.google.com/site/informationandtips

"

সামরিক বিশ্লেষনঃ একজন সেনাবাহিনী প্রধানের ক্ষমতা ও সম্মান বা মর্যাদা কতটুকু

সামরিক বিশ্লেষনঃ একজন সেনাবাহিনী প্রধানের ক্ষমতা ও সম্মান বা মর্যাদা কতটুকু: "বাংলাদেশ সরকার সামরিক বাহিনীর সর্বোচ্চ বিশ্বস্থভাজনদের মধ্যে একজনকে সেনা প্রধানের দায়িত্ব দেন যার মেয়াদকাল সাধারনত পাচবছর হয়ে থাকে। একজন সেনা, নৌ বা বিমান বাহিনী প্রধান সরকারের নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মচারী বৈ আর কিছু নয় যে সরকারকে দেশের জনগনই রায় দিয়ে ক্ষমতায় এনেছে। সামরিক বাহিনী সর্বদা দেশ ও সরকারের প্রতি অনুগত ও দায়িত্বশীল থাকবে এবং তারা কখনোই তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করবে না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দেখা যায় মেজর বা সমপর্যায়ের পদমর্যদায় যাওয়ার পরই অধিকাংশ অফিসাররা তাদের স্বার্থহাসিলের জন্য সুবিধামত বিভিন্ন েক্ষত্রে তাদের ক্ষমতার অপপ্রয়োগ করে থাকেন। এবং দেখা যায় দেশের প্রথম সারির কর্মকর্তা ও নাগরিকরাও তাদের তোয়াজ করে চলেন, এমন কি একজন সংসদ সদস্যও নিজের ক্ষমতা আর সম্মানটুকু বিকিয়ে দেন সামান্য একজন সেনা অফিসারের কাছে কিন্তু আমার ধারনা বাংলাদেশের অনেক সংসদ সদস্যই জানেন না মুলত তাদের মর্যাদা, সম্মান ও ক্ষমতা কতটুকু আর জানলেও চলে আসা ক্রমবর্ধমান সংস্কৃতির বাইরে যেতে পারেন না কারন দেশের ক্ষমতার কেন্দ্ররাই সেনাবাহিনীর কিছু অন্যায়ের প্রতি নমনীয় আচরন করে থাকেন। একজন সেনা কর্মকর্তা কিন্তু ঠিকই জানেন ব্যাপারটা।



বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীতে লোকবল আছে মাত্র ২২/২৩ হাজার, বিমান বাহিনীতে আরো কম আর সেনা বাহিনীতে কত হবে? বেসামরিক সহ সর্বসাকুল্যে একলক্ষ পঞ্চাশ হাজার হতে দুই লক্ষ। সরকার জনগনের টাকা বেতন দিয়ে যখন যখন এজন সেনাবাহিনী প্রধানকে নিয়োগ দেন তিনি হন ওই দুই লক্ষ লোকের প্রধান, অভিভাবক, গাইড যে শব্দ দ্বারাই বলুন না কেন তিনি জনগন কর্তৃক সরকারের মাধ্যমে নিয়োগ প্রাপ্ত একজন কর্মচারী।

আর-

এবং একজন সংসদ সদস্য তিনি জনগনের দ্বারা নির্বাচিত হয়ে সংসদে আসেন। একটি নির্বাচনী আসনে ৪/৫/৬/৭ লক্ষ ভোটার থাকে। মোট জন সংখ্যা আরো বেশী, তো একজন সংসদ সদস্য তার নির্বাচনী এলাকার কমপ-েক্ষ ৮/৯/১০ লক্ষ মানুষের প্রতিনিধি হয়ে সংসদে আসেন। আর একজন সেনাপ্রধান তদেরই মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে গড়ে দেড়/দুই লাখ সৈনিকের প্রধান হিসেবে দয়িত্ব পালন করেন। সেনা প্রধান তো অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক এবং ওই সাংসদই কিন্তু আবার এই সেনাপ্রধানেরও প্রতিনিধি। এবার আপনীই বিচার করুন কার ক্ষমতা ও সম্মান বেশী।



যে কোন ধরনের অনুষ্ঠানে যদি একই সাথে একজন সেনাবাহিনী প্রধান এবং একজন সাংসদকে আমন্ত্রন জাননো হয় তবে সাংসদই কিন্তু প্রধান অতিথি হন, সেনাপ্রধান নয় কারন সেনা প্রধানের চেয়ে একজন সাংসদের মর্যাদা অনেক বেশী। কিন্তু আমাদের সাংসদরা এ ব্যাপারে কতটুকু ওয়াকিবহাল কিংবা ওয়াকিবহাল থাকলেও দেশের মন্ত্রিপরিষদ এবং প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্টপতি'র সেনাবাহিনীর প্রতি নমনীয় আচরনের কারনে তারা তাদের ক্ষমতার ব্যবহার ও যথাযথ সম্মান পান না। যেমন কয়েকমাস আগে চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শনে গিয়ে সেখানে হিসেবের গড়মিল পেয়ে একজন সাংসদ দায়িত্বপ্রাপ্ত নেভীর ক্যাপ্টেনকে আঙুল নাড়িয়ে সাবধান করে বলেছিলেন 'আই এম এ পার্লামেন্ট মেম্বার'। তার এই কথাটার অর্থটা কি এমন নয়; 'তুমি ভুলে যেও না আমি দশ লক্ষ জনগনের প্রতিনিধি।' সেই ছবি পত্রিকার প্রথম পাতায় এল, সরকার সমালোচনা ও চাপের মুখে পড়ল আর তার পরই তার বিভিন্ন ধরনের খারাপ কাজের কথা প্রকাশ হল যে তিনি ভাল মানুষ না ঠিক যেমন প্রকাশ হয়েছিল একজন সেক্টর কমান্ডার জামাতী ইসলামে যোগ দেয়ায় সেক্টর কমান্ডার'স ফোরামের ওয়েব সাইট থেকে তার নাম বাদ দেয়া হল এবং এতদিন পরে বলা হল তিনি কখনোই সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না। আমি কারো পক্ষ নিচ্ছি না, আমরা তরুনরা কি শিখছি তাই বোঝাচ্ছি। আমরা শিখছি কিভাবে ইতিহাস বিকৃত করতে হয়, আমাদের শেখানো হচ্ছে।



কথা হচ্ছিল সেনাবাহিনী নিয়ে; বাংলাদেশের গনতন্ত্রের ইতিহাসে জেনারেল মইন সাহেব সেনাবাহিনীকে সবচেয়ে বেশী বির্তিকত করে গেছেন এবং তার সময়েই সর্বোচ্চ সংখ্যক সেনা অফিসাররা তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে আর এটা আরো সহজে সম্ভবপর হয়েছে অধিকাংশ সামরিক সদস্যদের দ্বারাই RAB গঠন করার কারনে। সরকারকে চাপে ফেলে নিজের জেনারেল প্রমোশনটা ঠিকই জুটিয়ে নিয়েছেন কারন তিনি জানতেন বর্তমানে সামরিক ক্ষমতা ধরে রাখা কঠিন। সম্প্রতি নাকি বলে বেড়াচ্ছেন ইচ্ছে করলে তিনি নাকি রাষ্টপতি হতে পারতেন, ক্ষমতায় যেতে পারতেন ইত্যাদি। আমার এক পরিচিত এক আপু আছে তিনি হাইস্কুল পর্যন্ত পড়লেখা করে একটি সরকারী ব্যাংকে ছোট একটা পদে চাকুরী করছেন, প্রায় সময়েই তিনি ব্যাংকের টাকা গুনেগুনে বান্ডিল করে রাখেন। একদিন কথাপ্রসংগে বললেন; ভাইরে, প্রতিদিন কত লাখ লাখ টাকা আমার হাতের উপরদিয়ে যায়, ইচ্ছে করলে দুই একলাখ টাকা রেখে দেয়া কোন ব্যাপারই না।

তো রাখেন না কেন? প্রশ্ন করলাম।

উত্তরে তিনি বললেন; না, সেই ইচ্ছে নাই। যে বেতন পাই আর দরকার নাই। পরে তো চাকরীই থাকবে না।



তো মইন সাহেবের কথা প্রসংগে আসি; এই ধরনের কথা যারা বলে আর কাজ করে তাদের মধ্যে কোন পার্থক্য নাই। যে কোন একটা কিছু ঘটিয়ে ফেলে, ন্যায় হোক আর অন্যায় হোক তার সাহস আছে বলতে হবে। আর যে আড়ালে গিয়ে এই রকম গান গেয়ে বেড়ায়, তার সমস্যা হল সে ক্ষমতার এতো কাছে থেকেও ক্ষমতাটা বাগাতে পারল না এই আফছোস তার সারা জীবন থেকে যাবে আর সারা জীবন এই গান গাইতেই থাকবে, মিডিয়া না শুনলে একদিন নাতিদের কোলে বসিয়ে হলেও শুনাবে।

কারন তার বুকের মধ্যেখানে, মন যেখানে ক্ষমতার লোভও সেখানে ছিল আর এখন আছে শুধুই যন্ত্রনা আর আফসোস। কারন যতই তিনি ক্ষমতা দেখিয়েছেন আর সম্মান পাবার চেষ্টা করেছেন কিন্তু ভিতরে ভিতরে তিনি তো ঠিকই নিজের দ্বারাই ডোমিনেট হয়েছেন কারন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু হয়েও জনপ্রতিনিধিদের সামনে নিজেকে কখনো বড় মনে করতে পারেন নি। "

ভ্রমনের ছবি তোলার উপর ছোট ছোট ৭টি টিপস

ভ্রমনের ছবি তোলার উপর ছোট ছোট ৭টি টিপস: "ভ্রমনে বের হলে নতুন নতুন ছবি তোলার আইডিয়া মাথায় চলে আসে সহজেই। কয়েকটি টিপসের মাধ্যমে ভ্রমনের ছবিগুলোকে আরো আকষর্নীয় করে তোলা যায়। Photography শব্দটির গ্রিক শব্দ থেকে এসেছে যার অর্থ আলো দিয়ে ছবি আঁকা। আলোর ব্যবহারের উপরেও কিছু কথা আছে এ টিউটরিয়ালটিতে।

ভ্রমনের সুন্দর সুন্দর ছবি তুলুনঃ



আপনার পরিচিত ফটোগ্রাফার থাকলে তাদের সাথে দেখা করতে পারেন, তাদের ভ্রমনের আর ছবি তোলার অভিজ্ঞতা শুনে নিন।

2

ভ্রমনে ছবি তুলতে গেলে ছবি তোলার উপর বিধি নিষেধগুলো মেনে চলতে হবে। সব স্থানের ছবি তোলার অনুমোতি নাও থাকতে পারে।

আরেকটা ব্যাপার হলো সব জায়গার লোকজন তাদের ছবি তোলা পছন্দও করে না। আমাদের দেশের বা দক্ষিন এশিয়ার লোকেরা ছবি কোন পর্যটকের সাথে ছবি তোলতে আগ্রহী হয়।

নিজের দামি ছবি তোলার সরঞ্জামগুলোর দিকে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিৎ। ভ্রমনে বের হলে এসব চুরি হওয়ার সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেয়া যায় না।

উজ্জ্বল আলোর ব্যবহারঃ



ঐতিহাসিক কোন অবস্থান বা কোন পোড়া কির্তির ছবি তোলতে উজ্জ্বল আলো ব্যবহার করুন। বিষয় বস্তুটিকে সঠিকভাবে অনুভব করার জন্য উজ্জ্বল আলো দরকার।

3

বিকেলের আলোঃ



দুপুরের আলো ছবি তোলার জন্য সবচেয়ে বাজে। সাধারন ছবিগুলো বিকেলে তোলা যেতে পারে। ঝড়,বৃষ্ট বা সূযর্স্তের সময় দারুন দারুন ছবি তোলা যেতে পারে।

afternoon

বিভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে ছবি তোলাঃ



একটি অবস্থানের ছবি বিভিন্ন ভাবে তোলা যেতে পারে-সোজা,কোনাকুনি,বিভিন্ন আলোতে,ভিন্নভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ডে তুললে অদ্ভুত ভিন্নতা দেখা যায়। নিজের চিন্তা মতো না করে ক্যামেরাটি অন্যকে দিয়েও ছবি তোলে নিতে পারেন।



local2

বিষয় অনুসন্ধানঃ



অপরিচিত,আনকমন নতুন নতুন বিষয় খুজে নিতে পারেন। আবার অতি সাধারন জিনিসের মধ্যে থাকতে পারে অসাধারন বৈচিত্রময়তা আমি তরকারীর খোসা , শস্য বীজের আলোর ঝলক ইত্যাদি অনেক সাধারন ছবিই দেখেছি যা অসাধারন লেগেছে।

অতি সাধারন জায়গা নির্বাচনঃ



আমাদের আসে পাশে অনেক জায়গা আছে যেখানে খুব কোন টুরিস্ট যায় না । সেসব যায়গা ভ্রমন করেও পেতে পারেন মূল্যবান কিছু ছবি তোলার উপাদান।



রাতের ছবিঃ



রাতে ছবি তোলা শিখুন। দিনের কোলাহলমুক্ত নিরব রাতের শহরের ভৌতিক ছবি অনেকের মন টানে। রাতের প্রকৃতির মায়ার কাছে হার মেনেছে অনেকেই।

photoatnight

লেখাটি এখান থেকে নেয়া। কিছু ছবি ও আইডয়া এখান থেকে অনুবাদ করেও প্রকাশ করছি। আমার লেখাগুলো ই-মেইলেই মাধ্যমে পেতে সাবক্রাইব করতে পারবেন। নতুন লেখা প্রকাশিত হওয়ার সাথে সাথে আপনার কাছে তার একটি কপি যাবে। আপনি চাইলে সহজেই ই-মেইলের মাধ্যমে নিউজলেটার পাওয়া বন্ধ করতে পারবেন।"

বাংলাদেশের অর্জন উৎসর্গ স্ট্রীট ম্যাপ

বাংলাদেশের অর্জন উৎসর্গ স্ট্রীট ম্যাপ: "মিথ বাস্টার নামে আবলামি চলতেছে ব্লগে- ব্রিটিশ শাসনামলে অবিভক্ত বাংলা, পাকিস্তানী শাসনামলে পূর্ব বাংলা এবং ৭১ পরবর্তী বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করছেন এক আবাল পাব্লিক। সেখানে তিনি বিভিন্ন উপাত্ত দিয়ে উৎপাত করে প্রমাণ করতে চাইছেন আদতে ৭১ এ বাংলাদেশ হওয়ার পরে এই দেশের মুসলিম নাগরিকদের তেমন উন্নয়ন হয় নি। বিষয়টা বেশ বিরক্তিকর এবং বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমার জন্য অবমাননাকর।



পাকিস্তানে এখনও বেশ কিছু বাঙ্গালী আটকা পড়ে আছেন, যারা স্বদেশে ফিরে আসবার পূঁজি জমাতে পারেন নি বলেই সেখানে রয়েছেন , এইসব বাঙ্গালী এবং বাংলাদেশীদের বাইরে যারা পাকিস্তানে আদর্শিক কারণে হিজরত করেছেন কিংবা পিঠের চামড়া বাঁচাতে আত্মগোপন করেছেন, তাদের সবারই উর্দুপ্রীতি প্রবল এবং তারা বাংলা ভাষায় লিখতে এবং পড়তে পারে না। যারা আদর্শিক কারণে পাকিস্তানে বসতি স্থাপন করেছেন তারা বাংলা ভাষাভাষি হলেও তাদের বাংলাদেশী ভাববার কোনো কারণ নেই এমন কি তারা যদি নিজেকে বাংলাদেশী ভাবেই সেটা আত্মপ্রবঞ্চনার নামান্তর।



পিঠের চামড়া বাঁচাতে অনেকেই যুদ্ধাপরাধী হয়ে এই দেশ গণহত্যা করে ফেরার হয়েছেন বাংলাদেশের প্রচলিত আইনে নির্ধারিত শাস্তি এড়ানোর জন্য, তাদের সন্তান-সন্ততিরা যদি পিতার অপরাধ স্বীকার করে লজ্জিত হয়ে বাংলাদেশের সংবিধানকে সম্মান করে তাদের বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে মেনে নিতে আমার সমস্যা নেই। মূলত সংবিধানের প্রথমেই উল্লেখিত আছে ২৫শে মার্চ স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়েছিলো এবং যারা এই যুদ্ধকে স্বাধীনতা যুদ্ধ মনে করে এবং মুজিবনগর সরকারের আদর্শকে ধারণ করে তারা বাংলাদেশী পরিচয়ে পরিচিত হতে পারে। এবং তাদের জন্যই এই সংবিধান এবং এই সংবিধানের ভিত্তিতে রচিত সকল আইন তাদের জন্য প্রযোজ্য।



এইটুকু পূর্বালোচনা করা প্রয়োজন, আত্মসমালোচনার প্রয়োজন আছে, তবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা বাংলাদেশী মানুষদের অর্জন, এটা দাক্ষিন্যে প্রাপ্ত কোনো কিছু নয়, আমরা যারা বাংলাদেশী নাগরিক, তারা এবং তাদের পূর্ব পুরুষেরা নিজের রক্ত দিয়ে এই দেশকে স্বাধীন করেছেন। এবং এই একটা মানচিত্র এবং এর সাথে সম্পর্কিত সকল কিছুর জন্য লড়াই করেছেন ৭১ এ।



যারা এখনও পাকিস্তান প্রেমে মগ্ন তাদের এই দেশের নাগরিকত্ব ছেড়ে দেওয়া উচিত এবং আমার ধারণা এই যে দাক্ষিণ্যের উপলব্ধি কিংবা পাকিস্তান শাসনামলে বাংলাদেশ ভালো ছিলো, বাংলাদেশের মুসলিম জনগোষ্ঠী ভালো ছিলো- এমন উপলব্ধি সরাসরি আমাদের সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক।



এটা সত্য যে আমাদের যেখানে পৌঁছানোর ছিলো, আমাদের পারস্পরিক স্বার্থের দ্বন্দ্ব, নিজস্ব লোভ-লালসা এবং সংকীর্ণতার জন্য আমরা সেখানে পৌঁছাতে পারি নি, তবে আমাদের অগ্রগতি হয়েছে লক্ষণীয় ভাবেই, অন্তত পরিসংখ্যান ঘেঁটে ৭১ পূর্ববর্তী পশ্চিম পাকিস্তান এবং ৭১ পরবর্তী পাকিস্তানের অর্জন এবং বৈশ্বিক অবদান বিবেচনা করে এবং ৭১ পূর্ববর্তী পূর্ব বাংলা এবং ৭১ পরবর্তী বাংলাদেশের অর্জনগুলো পরিসংখ্যানে মাপলে এটুকু নিশ্চিত হওয়া যাবে পূর্ব বাংলার বঞ্চিত মুসলিম জনগোষ্ঠী ৭১ পূর্ববর্তী সময় থেকে বর্তমানে অনেক বেশী স্বাধীনতা, সম্মান এবং প্রশাসনিক ক্ষমতার চর্চা করতে পারছে।



---------------------------------------------------------------------------------



ঐতিহাসিক সত্য হলো ১৯৩৭ এর নির্বাচনে মুসলীম লীগের ভরাডুবি হয়েছিলো পশ্চিম পাকিস্তানে এবং মুসলিম লীগ যে এরপরও একটা প্রভাবশালী রাজনৈতিক সংগঠন হয়েছিলো অবিভক্ত ভারতে সেটার মূল অবদান অবিভক্ত বাংলার মুসলিম জনসাধারণের। তারাই নিজস্ব রাজনৈতিক লড়াই এবং আদর্শিক লড়াইয়ে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রকে জন্ম দিয়েছিলো। ১৯৪০ এ লাহোর প্রস্তাব গৃহীত হয়েছিলো, সেটা ছিলো মুসলিম লীগের রাজনৈতিক ভড়াডুবির পর্যালোচনা শেষে মুসলীম লীগের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের প্রস্তাব, যা পাকিস্তান প্রস্তাব নামে স্বীকৃত হয়েছে, তাদের সমর্থন দেওয়ার ফলে এই উপমহাদেশের মুসলিম জনগোষ্ঠি কি কি বাড়তি সুবিধা পাবে, কি কি বৈষম্যের অবসান ঘটবে, এবং এটাও সত্য জিন্নাহ সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের তুলনায় সামান্য বাড়তি সুবিধা চেয়েছিলো মুসলিমদের জন্য- এবং সেটুকু নিশ্চিত হলে আদতে আমাদের এত আলোচনা বাদানুবাদের প্রয়োজন ছিলো না। এটা তৎকালীন সময়ের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের নিজস্ব দ্বন্দ্ব, স্বার্থ এবং লোভের পরিণাম যে ভারত বিভাজিত হয়েছে।



১৯৪০ এ লাহোর প্রস্তাবে বলা হয়েছিলো



Resolved that it is the considered view of this Session of the All-India Muslim League that no constitutional plan would be workable in this country or acceptable to the Muslims unless it is designed on the following basic principles, viz., that geographically contiguous units’ are demarcated into regions which should be constituted, with such territorial readjustments as may be necessary that the areas in which the Muslims are numerically in a majority as in the North Western and Eastern Zones of (British) India should be grouped to constitute Independent States in which the constituent units should be autonomous and sovereign.



That adequate, effective and mandatory safeguards should be specifically provided in the constitution for minorities in these units in the regions for the protection of their religious, cultural, economic, political, administrative and other rights and interests in consultations with them and in other parts of (British) India where the Mussalmans (Muslims) are in a majority adequate, effective and mandatory safeguards shall be specifically provided in constitution for them and other minorities for the protection of their religious, cultural, economic, political, administrative and other rights and interests in consultation with them.



চৌধুরী খালেকুজ্জামান ১৯৪২ সালের ৭ই অক্টোবর জিন্নাহকে পাকিস্তান প্রস্তাবের ভিত্তিতে লিখেছেন



One of the basic principles lying behind the Pakistan idea is that of keeping hostages in Muslim Provinces as against the Muslims in Hindu Provinces. If we allow millions of Hindus to go out of our orbit of influence, the security of the Muslims in minority Provinces will greatly be minimised



তার এই আশংকা মিথ্যা হয় নি,



অন্তত দুটি পৃথক রাষ্ট্রের প্রস্তাবনা ছিলো, যারা স্বায়ত্বশাসিত হবে- এই প্রস্তাবনার পক্ষে রাজনৈতিক লড়াই করেছে পূর্ব বাংলার মুসলিমেরা।



তবে পূর্ব বাংলা স্বায়ত্ব শাসন পায় নি, পায় নি নিজস্ব শাসনব্যবস্থা এবং মূলত ভাতৃত্বের বানী দিয়ে পশ্চিম পাকিস্তান এই দেশকে তাদের উপনিবেশ বানিয়ে তুলেছিলো। সুতরাং যাবতীয় অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের কেন্দ্র পূর্ব বাংলা হলেও মোট দেশজ উৎপাদনের সিংহভাগ খরচ হতো পশ্চিম পাকিস্তানে, বঞ্চনা এবং অত্যাচার ছিলো পূর্ব বাংলার মুসলিমদের নিত্যদিনের প্রাপ্তির খাতায়। এবং এভাবেই এখানে পশ্চিম পাকিস্তানের শাসন কিংবা অপশাসনের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে উঠেছে এবং সেটা শেষ পর্যন্ত লাহোর প্রস্তাবের বাস্তবায়নের অঙ্গীকারে গিয়ে স্বাধীকারের আন্দোলনে পরিণত হয়েছে।



বাংলাদেশ নিজের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড এবং উৎপাদন ও বন্টনের পূর্ন স্বাধীনতা অর্জন করেছে, এবং যদিও পশ্চিম পাকিস্তান থেকে তারা এখনও তাদের ন্যায্য প্রাপ্তি বুঝে নিতে পারে নি, তবুও তারা অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী হয়েছে, বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ের উন্নতি হয়েছে পাকিস্তানের তুলনায় বেশী, এবং কালে কালে পাকিস্তান আদর্শশূন্য একটি ফ্যাসাদ এবং বৈশ্বিক উৎপাতে পরিনত হয়েছে।



স্বাধীনতার পরে আমাদের অর্জন এবং অগ্রগতি যদি সম্মুখপানে হয় তবে পাকিস্তান যাত্রা করেছে বিপরীত পথে এবং প্রতিদিন আরও বেশী বর্বর রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে সেটা।



উল্লেখযোগ্য অর্জনের তুলনা করা যাক-

পাকিস্তানের ঋণের পরিমাণ ৪০ বিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশের তুলনায় প্রায় ৩০ গুণ বেশী, বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ১.২ বিলিয়ন ডলার।



আমাদের মাথাপিছু বার্ষিক আয় বেড়েছে ৬ গুন, পাকিস্তানের মাথা পিছু আয় বেড়েছে ৪ গুণ।



পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এত কম যে এ বছরই তারা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের হাতে পায়ে ধরেছে এবং যদিও বাংলাদেশ সরকারকে স্পষ্টতই নিয়ন্ত্রন করছে কতিপয় বৈদেশিক রাষ্ট্র, তবে পাকিস্তানের রাজনীতি এবং রাষ্ট্রক্ষমতা নিয়ন্ত্রন করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের করদ রাজ্য হয়ে তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করছে নিজের ধান্দায়, এ কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ বছর বিশাল অঙ্কের দেনা মওকুফ করেছে, এই ঋণ মওকুফের বদৌলতে তারা পাকিস্তানের নাগরিকদের নির্বিচারে বোমা মেরে খুন করছে এবং পাকিস্তানের সকল মানুষ সেটা নির্দ্বিধায় মেনে নিচ্ছে-



সেখানে দেনার দায়ে মানুষ পরিবার বেচে দিচ্ছে মহাজনের কাছে, মহাজন এইসব আধুনিক দাসদের নিজেদের ইচ্ছামতো কাজে নিয়োজিত করছে, তাদের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যত কম বলা যায় ততই মঙ্গল-



আমরা কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি নি সত্য- আমাদের প্রচুর বৈদেশিক সহায়তা আসছে, এনজিও দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয় এটাও একটা দুঃখজনক বাস্তবতা, আমাদের মোট প্রাপ্ত অনুদানের মাত্র ৫ % প্রকৃত উন্নয়নে ব্যয় হয়, বাকি সবটুকুই বিভিন্ন আমলাতান্ত্রিক জটিলতা এবং নিজস্ব বিলাসে ব্যয় হয়ে যায়, এই মাথাভারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিক আমাদের সম্মানিত এবং পরিচিত সুশীলেরা, যারা লুঙ্গি খুলে গেলেও মিছিল মিটিং করেন, সেই বীর পুঙ্গব নিজেও এনজিওবাজ, তার স্ত্রীও এনজিও বাজ এবং গতকাল কালো শাড়ী পড়ে ফরিদা আপার অনুগত মেয়েরা পুনরায় লুঙ্গি বিষয়ে সমাবেশ করেছে।



বাংলাদেশের অধিকাংশ উন্নয়ন ভাবনা এবং উন্নয়ন ব্যয়ের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়ে বিছানায়, কে কার সাথে বিছানায় গিয়ে কোন উন্নয়ন ব্যয়ের বরাদ্দ নিয়ে আসে এইসব নিয়ে আলোচনা না করাই ভালো, অনেকের পেটেই অনেক কেচ্ছা লুকিয়ে আছে। তবে এইসব তথাকথিত সুশীলে বিছানাবিপ্লব, সঙ্গমকালীন সময়বৃদ্ধি এবং অতিরিক্ত সঙ্গমক্লান্ত উন্নয়ন ভাবনাগুলো কোনোভাবেই সঠিক ভাবে ব্যবহৃত হয় নি, তাদের নিজস্ব লোভ লালসা তাদের শরীরে মেদের পরিমাণ বাড়িয়েছে- এবং তারা খতিপয় শব্দ দিয়ে নিজের পকেট ভারি করছেন- এইসব সভ্য লুণ্ঠনের পরেও আমাদের জিডিপি এবং আমাদের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে। আমরা সামনে যাচ্ছি, যদিও অনেক বঞ্চনা এখনও বিদ্যমান তবে আমাদের অগ্রগতি সামনের দিকেই-



পাকিস্তানের অগ্রগতির হার নিম্নমুখী, ব্যপক অনুদান এবং সহায়তা দিয়েও এই ভরাডুবি ঠেকাতে পারে নি তারা। এবং ৭১ পূর্ববর্তী সময়ে পশ্চিম পাকিস্তানের সাথে বর্তমান পাকিস্তানের তুলনা করলে অন্তত এইটুকু স্পষ্ট হবে, তাদের উত্থানের পেছনে ছিলো পূর্ব বাংলার ঔপনিবেশিক শোষণ, এবং সেটা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে তাদের লক্ষ্যনীয় উন্নয়ন না হলেও আমাদের অর্জন বেড়েছে।



এইটুকুই আমাদের স্বাধীনতার অর্জন-



আমাদের বিসিএসের ৯০ শতাংশ ক্যাডার মুসলিম- যেখানে পাকিস্তানের সিভিল সার্ভিসে ২৩ বছর মাত্র ২০ শতাংশ বাঙালী মুসলিম ছিলো



আমাদের ব্যয়বরাদ্দ এবং ব্যয় সংস্থানের জন্য আমাদের অন্তত অন্য কোনো দেশের দিকে তাকাতে হয় না।



"

নারীর সৌন্দর্য শাড়ীতেই

নারীর সৌন্দর্য শাড়ীতেই: "নারীর সৌন্দর্যের পেছনে একটু ঘুরাঘুরি করে এলাম। সৌন্দর্যের পূজারী না হলে কি চলে? ভাবলাম কিছু ছবি এখানে শেয়ার করি। সবগুলো ছবিই ধার করা (এত নারীর ছবি কি আর নিজে তুলা সম্ভব, কখন আবার কে দ্রুত বিচার ধারায় ডুকিয়ে দেবে)। :P



null

null

null

null

null

null

null

null

null

null

null

null

null

null

null

null

null

From Raja Ravi Verma’s paintings

null

null

null

null

null

null

null

null

null

null

depicting a prostitute

null

depicting a prostitute

null

null

null

null

null

null



এবার ক্ষান্ত দিলাম। অনেক ঘুরেছি, আর ঘুরতে পারি না। এবার পানশালার পথে ছুটি। ;) (F) "